- বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাবার নিয়ম - শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- দর্শকগন,দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ এর নাম গুলো কি:
- শিশুদের (অ্যালবেনডাজোল) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- শিশুদের (পাইরেনটাল পামোয়েট) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- শিশুদের (মেবেনডাজোল) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- শিশুদের (লিভোমিসোল) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- Rk Raihan

বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাবার নিয়ম – শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম – সকল বাবা মায়েরা বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ খাবার নিয়ম নিয়ে জানতে চান। না জেনে বা না বুঝে শিশুকে ভুলেও কৃমির ওষুধ খাওয়ানো যাবে না। কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর আগে শিশুর হাসপাতাল গিয়ে মল পরীক্ষা করে নিলে আরো ভালো হয়।
বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাবার নিয়ম – শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
৯০% শিশুরা কৃমি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। যে সকল শিশুরা খালি পায়ে টয়লেটে প্রবেশ করে সম্ভবত তারাই সবচেয়ে বেশি কৃমি রোগে আক্রান্ত হয়। কৃমি পায়ের তলা দিয়ে শরীরের ভেতর প্রবেশ করতে পারে।
শিশুদের বা বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নির্দিষ্ট কিছু নিয়মকানুন রয়েছে যেই নিয়ম অনুযায়ী শিশুকে কৃমির ওষুধ খাওয়ালে বাচ্চারা কৃমি রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারে। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমার আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাবার নিয়ম/ শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম।
দর্শকগন,দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ এর নাম গুলো কি:
- অ্যালবেনডাজোল
- পাইরেনটাল পামোয়েট
- মেবেনডাজোল
- লিভোমিসোল
শিশুদের (অ্যালবেনডাজোল) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- তিন সপ্তাহ পর পর শিশুকে অ্যালবেনডাজোল খাওয়ানো উচিত।
- যে সকল শিশুদের বয়স ২ বছরের বেশি তাদের জন্য ৪০০ মিলিগ্রামের একটি ডোজ বা দুই চামচ সিরাপ দুতে হয়।
- সকল শিশুরা ১ থেকে ২ বছরের সীমাবদ্ধ তাদের জন্য অর্ধেক ডোজ দেয়া উত্তম।
- বাজারে এলবেন ও সিনটেল নামে এই ওষুধটি বিক্রি করা হয়।
শিশুদের (পাইরেনটাল পামোয়েট) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- যে সকল শিশুদের বয়স এক বছরের একটু বেশি ওজন হিসাব করে তাদের জন্য একডোজ বরাদ্দ।
- যদি মনে হয় শিশুর দেহে সুচকৃমি রয়েছে তাহলে দুই সপ্তাহ পর পর এক ডোজ খাওয়াতে হবে।
- মেলফিন এবং ড্যালেনটিন নামে বাজারে এই ওষুধটি বিক্রয় হয়ে থাকে।
শিশুদের (মেবেনডাজোল) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- অনেক শিশুরা আছে যারা ট্যাবলেট খেতে পারে না গলায় আটকে যেতে পারে। সে সকল শিশুরা এই কৃমির ওষুধটির সিরাপ খেতে পারে। বাজারে এই ওষুধটি সিরাপ ও ট্যাবলেট দুটি কিনতে পাওয়া যায় আপনি আপনার শিশুর প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন একটি খাওয়াতে পারেন।
- মেবেন অথবা এরমক্স নামে ফার্মাসিতে ওষুধটি বিক্রি করা হয়।
- দুই বছর বয়সী শিশুকে ১ চামচ করে এটি খাওয়াতে হবে।
- সারাদিনে দুইবার করে টানা তিন দিন শিশুকে এটি খাওয়াতে হবে।
শিশুদের (লিভোমিসোল) নামক কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
- কেটেক্স নামে ওষুধটি ফার্মেসিতে কিনতে পাওয়া যায়।
- শিশুর প্রতি কেজি ওজন হিসাব করে ওষুধটি খাওয়াতে হবে।
পরিশেষে বলা যায় যে, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যদি শিশুকে কৃমি ওষুধ খাওয়ানো যেতে পারে তাহলে আরও বেশি উত্তম হয়। কারণ শিশুর দেহে কোন কৃমি জাতীয় সমস্যা আছে একমাত্র ডাক্তারই সেটি ভালো বুঝতে পারবে। আমাদের এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে শিশুকে তার বয়স অনুযায়ী কি পরিমানে কোন কৃমি ওষুধটি খাওয়াতে হবে সে সম্পর্কে ধারনা নিতে পারবেন।